সিওপিডি সম্পর্কে যা না জানলেই নয়
ক্রনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ বা সিওপিডি, রোগের একটি ধরণকে বুঝায় যা বায়ুপ্রবাহে বাধা এবং শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা সৃষ্টি করে। এদের মধ্যে এমফিসেমা ও ক্রনিক ব্রোঙ্কাইটিস বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর শীর্ষ তিনটি কারণের একটি। উল্লেখ্য যে, এই রোগে মৃত্যুর প্রায় ৯০ শতাংশই নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ঘটে থাকে।
অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিস্ট্রেস সিনড্রোম: করোনা মহামারিকালে আরেকটি চিন্তার বিষয়
বর্তমান কোভিড-১৯ মহামারি বিশ্বব্যাপী এক কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। বিশেষকরে স্বাস্থ্য গবেষক এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় দায়িত্বরতদের জন্য সময়টা অনেক জটিল। কোভিড-১৯ আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের প্রায় ১০ থেকে ২০ শতাংশ গুরুতর নিউমোনিয়া এবং অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিস্ট্রেস সিনড্রোম-এ (এআরডিএস) ভুগতে পারে।
Omicron – New SARS COV2 Variant
A new SARS COV2 variant (B.1.1.529) was discovered in the Gauteng Province of South Africa on November 9, 2021. It was first reported to the World Health Organization (WHO) on November 26, 2021, and is now known as ‘OMICRON,’ and is classified as a ‘Variant of Concern.’
সিভিয়ার অ্যাজমা নিরাময়ে ব্রঙ্কিয়াল থার্মোপ্লাস্টি’র খুঁটিনাটি
সম্প্রতি দেশব্যাপী চালিত এক জরিপ থেকে জানা যায় যে, ভারতে প্রায় ১৮ মিলিয়ন মানুষ হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগে ভুগছেন। এই গবেষণায় আরও জানা গেছে যে, বিভিন্ন ক্লিনিকাল জটিলতা এবং চিকিৎসায় অবহেলার কারণে দেশে হাঁপানি রোগীর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। মানবদেহে এই অ্যাজমা যদি দীর্ঘস্থায়ীভাবে থাকে, তাহলে তা মারাত্মক আকার ধারণ করে।
করোনাকালে বাড়তি আতংক সৃষ্টি করছে নিউমোনিয়া
চলমান মহামারি থেকে বাঁচার জন্য সারা বিশ্ব প্রাণপণ লড়াই করে চলেছে। তবে প্রকৃতি যেন আমাদের প্রতিনিয়ত আরও কঠিনতর পরীক্ষার সম্মুখীন করতে সংকল্পবদ্ধ। প্রতিনিয়ত করোনা ভাইরাসের পাশাপাশি নিউমোনিয়ার ভয়াবহতা সাধারণ মানুষকে করছে নাস্তানাবুদ।
পালমোনোলজি এডিমা সম্পর্কে খুঁটিনাটি
ফুসফুসে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তরলের উপস্থিতি থাকলে তাকে বলা হয় পালমোনোলজি এডিমা। এতে আক্রান্ত রোগীদের শ্বাসকষ্ট জনিত জটিলতা দেখা দেয়। হার্টের সমস্যা, নিউমোনিয়া, টক্সিন ও ঔষুধ, মানসিক দুর্বলতা এবং অতিরিক্ত ব্যায়ামের ফলে পালমোনোলজি এডিমা হতে পারে।